২৭ মার্চ ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ১৩ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চকোলেটের লোভ দেখিয়ে ৩ বছরের শিশুকে ধর্ষণ ও খুন পাতানো মামার

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ২ নভেম্বর ২০২৪, শনিবার
  • / 6

পুবের কলম,ওয়েবডেস্ক:  চকোলেটের লোভ দেখিয়ে ৩ বছরের শিশুকে ধর্ষণ ও খুন। শুধু তাই নয়, খুন করার পর তার দেহ নিকটবর্তী মাঠে পুঁতেও দেয় অভিযুক্ত। ঘটনাটি ঘটেছে অন্ধ্রপ্রদেশের তিরুপতি জেলায়। অভিযুক্ত যুবক মৃত শিশুর সম্পর্কে পাতানো মামা হয়। বয়স ২২। শুক্রবার শিশুটির দেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

 

জানা গিয়েছে, গত শুক্রবার বাড়ির বাইরে খেলা করছিল ওই শিশু। তখন ২২ বছরের ওই অভিযুক্ত তাকে চকোলেটের লোভ দেখিয়ে ফাঁকা মাঠে নিয়ে যায়। সেখানে ধর্ষণের পর গলা টিপে শ্বাসরোধ করে খুন করে। পরে তার দেহ মাঠেই পুঁতে দেয় সে।

আরও পড়ুনঃ বোলপুরে বিচারাধীন বন্দির ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার

 

পরিবার সূত্রে খবর, শিশুটিকে বাইরে দেখতে না পেয়ে আশপাশের লোকজনকে জিজ্ঞাসা করা হয়। খোঁজও চালানো হয়। কিন্তু দীর্ঘক্ষণ শিশুটিকে খুঁজে না পাওয়ায় পুলিশের দ্বারস্থ হয় তার বাবা-মা। তদন্তে নেমে প্রতিবেশীদের জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ। সেখানে যুবকের উত্তরে অসঙ্গতি লক্ষ্য করলে তাকে আটক করে।

প্রথমে অস্বীকার করলেও, পরে যাবতীয় অপরাধ স্বীকার করে নেয়।

 

অভিযুক্তই জানায় যে মাঠে শিশুকন্যার দেহ চাপা দিয়েছে সে। এরপর পুলিশ গিয়ে দেহ উদ্ধার করে। দেহটি ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। জানা গেছে, অভিযুক্ত যুবকের সঙ্গে পারিবারিক সম্পর্ক ছিল নির্যাতিতার পরিবারের। একসঙ্গে খাওয়া-দাওয়া  সব কিছু করতেন। মামা বলত শিশুটি তাকে।

 

Tag :

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

চকোলেটের লোভ দেখিয়ে ৩ বছরের শিশুকে ধর্ষণ ও খুন পাতানো মামার

আপডেট : ২ নভেম্বর ২০২৪, শনিবার

পুবের কলম,ওয়েবডেস্ক:  চকোলেটের লোভ দেখিয়ে ৩ বছরের শিশুকে ধর্ষণ ও খুন। শুধু তাই নয়, খুন করার পর তার দেহ নিকটবর্তী মাঠে পুঁতেও দেয় অভিযুক্ত। ঘটনাটি ঘটেছে অন্ধ্রপ্রদেশের তিরুপতি জেলায়। অভিযুক্ত যুবক মৃত শিশুর সম্পর্কে পাতানো মামা হয়। বয়স ২২। শুক্রবার শিশুটির দেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

 

জানা গিয়েছে, গত শুক্রবার বাড়ির বাইরে খেলা করছিল ওই শিশু। তখন ২২ বছরের ওই অভিযুক্ত তাকে চকোলেটের লোভ দেখিয়ে ফাঁকা মাঠে নিয়ে যায়। সেখানে ধর্ষণের পর গলা টিপে শ্বাসরোধ করে খুন করে। পরে তার দেহ মাঠেই পুঁতে দেয় সে।

আরও পড়ুনঃ বোলপুরে বিচারাধীন বন্দির ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার

 

পরিবার সূত্রে খবর, শিশুটিকে বাইরে দেখতে না পেয়ে আশপাশের লোকজনকে জিজ্ঞাসা করা হয়। খোঁজও চালানো হয়। কিন্তু দীর্ঘক্ষণ শিশুটিকে খুঁজে না পাওয়ায় পুলিশের দ্বারস্থ হয় তার বাবা-মা। তদন্তে নেমে প্রতিবেশীদের জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ। সেখানে যুবকের উত্তরে অসঙ্গতি লক্ষ্য করলে তাকে আটক করে।

প্রথমে অস্বীকার করলেও, পরে যাবতীয় অপরাধ স্বীকার করে নেয়।

 

অভিযুক্তই জানায় যে মাঠে শিশুকন্যার দেহ চাপা দিয়েছে সে। এরপর পুলিশ গিয়ে দেহ উদ্ধার করে। দেহটি ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। জানা গেছে, অভিযুক্ত যুবকের সঙ্গে পারিবারিক সম্পর্ক ছিল নির্যাতিতার পরিবারের। একসঙ্গে খাওয়া-দাওয়া  সব কিছু করতেন। মামা বলত শিশুটি তাকে।