১৮ এপ্রিল ২০২৫, শুক্রবার, ৪ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নৈহাটিতে বরফ কারখানা থেকে অ্যামোনিয়া গ্যাস লিকে অসুস্থ একাধিক, আতঙ্কতি এলাকাবাসী

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ২৪ মার্চ ২০২৫, সোমবার
  • / 146

পুবের কলম, ওয়েডেস্ক: নৈহাটির রাজেন্দ্রনগরের একটি কারখানায় রবিবার  বিষাক্ত গ্যাস লিক হয়। এরফলে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। একাধিক মানুষ অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি। গ্যাস লিকের খবর দেওয়া হয় দমকল ও পুলিশকে।

আরও পড়ুন: টাকার পাহাড় নিয়ে প্রকাশ্যে ভিডিয়ো, ‘ফাঁসানো হচ্ছে’ দাবি বিচারপতির

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে খবর, রাজেন্দ্রনগর এলাকায় বরফ তৈরির একটি কারখানা রয়েছে। কারখানার ভিতরে অ্যামোনিয়া গ্যাসের একটি ট্যাঙ্ক আছে। রবিবার গভীর রাতে ট্যাঙ্ক ফুটো হয়ে বিষাক্ত গ্যাস বেরতে থাকে। অ্যামোনিয়ার ঝাঁজাল গন্ধে বাসিন্দাদের ঘুম ভেঙে যায়। অনেকের শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। শ্বাসকষ্ট থেকে মুক্তি পেতে অনেকে ভিজে কাপড় নাকেমুখে দেন। রাতদুপুরেই রাজেন্দ্রনগর এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।

রাতেই খবর পেয়ে এলাকায় আসে পুলিশ ও দমকল বাহিনী। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় কাজ শুরু করে দমকল বাহিনী। ট্যাঙ্ক থেকে গ্যাস আটকাতে চেষ্টা চালায় দমকল বাহিনী। সোমবার সকালেও কোনওভাবে গ্যাস লিক বন্ধ করা যায়নি বলে খবর। বিপদ বুঝে স্থানীয়দের নিরাপদ দূরত্বে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। অসুস্থ কয়েকজন নৈহাটি স্টেট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি। ট্যাঙ্ক থেকে গ্যাস লিক বন্ধের জন্য আপ্রাণ চেষ্টা চালাচ্ছেন দমকল কর্মীরা। প্রাথমিক বিপদ কাটলে কারখানাটির নিরাপত্তা ঠিকঠাক আছে কিনা, তা খতিয়ে দেখা হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

নৈহাটিতে বরফ কারখানা থেকে অ্যামোনিয়া গ্যাস লিকে অসুস্থ একাধিক, আতঙ্কতি এলাকাবাসী

আপডেট : ২৪ মার্চ ২০২৫, সোমবার

পুবের কলম, ওয়েডেস্ক: নৈহাটির রাজেন্দ্রনগরের একটি কারখানায় রবিবার  বিষাক্ত গ্যাস লিক হয়। এরফলে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। একাধিক মানুষ অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি। গ্যাস লিকের খবর দেওয়া হয় দমকল ও পুলিশকে।

আরও পড়ুন: টাকার পাহাড় নিয়ে প্রকাশ্যে ভিডিয়ো, ‘ফাঁসানো হচ্ছে’ দাবি বিচারপতির

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে খবর, রাজেন্দ্রনগর এলাকায় বরফ তৈরির একটি কারখানা রয়েছে। কারখানার ভিতরে অ্যামোনিয়া গ্যাসের একটি ট্যাঙ্ক আছে। রবিবার গভীর রাতে ট্যাঙ্ক ফুটো হয়ে বিষাক্ত গ্যাস বেরতে থাকে। অ্যামোনিয়ার ঝাঁজাল গন্ধে বাসিন্দাদের ঘুম ভেঙে যায়। অনেকের শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। শ্বাসকষ্ট থেকে মুক্তি পেতে অনেকে ভিজে কাপড় নাকেমুখে দেন। রাতদুপুরেই রাজেন্দ্রনগর এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।

রাতেই খবর পেয়ে এলাকায় আসে পুলিশ ও দমকল বাহিনী। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় কাজ শুরু করে দমকল বাহিনী। ট্যাঙ্ক থেকে গ্যাস আটকাতে চেষ্টা চালায় দমকল বাহিনী। সোমবার সকালেও কোনওভাবে গ্যাস লিক বন্ধ করা যায়নি বলে খবর। বিপদ বুঝে স্থানীয়দের নিরাপদ দূরত্বে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। অসুস্থ কয়েকজন নৈহাটি স্টেট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি। ট্যাঙ্ক থেকে গ্যাস লিক বন্ধের জন্য আপ্রাণ চেষ্টা চালাচ্ছেন দমকল কর্মীরা। প্রাথমিক বিপদ কাটলে কারখানাটির নিরাপত্তা ঠিকঠাক আছে কিনা, তা খতিয়ে দেখা হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।