০২ মে ২০২৫, শুক্রবার, ১৯ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

প্রাণনাশের হুমকি নিয়ে মুখ খুললেন ভাইজান, ভাগ্যে যা লেখা আছে তাই হবে

চামেলি দাস
  • আপডেট : ২৭ মার্চ ২০২৫, বৃহস্পতিবার
  • / 143

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক:  গতবছর লরেন্স বিষ্ণোই গ্যাং সলমন খানের বাড়িতে হামলা চালায়। তারপর থেকে লাগাতার প্রাণনাশের হুমকি পাচ্ছেন ভাইজান। অভিনেতার নিরাপত্তা ব্যবস্থা আগের থেকে বহুগুণ বাড়িয়ে দেওয়া হয়। নিরাপত্তার বেষ্টনীর মধ্যেই ভাইজানকে চলাফেলা করতে হচ্ছে। সিকন্দর সিনেমার প্রচার এসে খুনের হুমকি নিয়ে প্রথমবার মুখ খুললেন সল্লুমিঞা।

১৯৯৮ সালে রাজস্থানে ‘হাম সাথ সাথ হ্যায়’ ছবির শুটিং থেকে বিতর্কের সূত্রপাত। কৃষ্ণসার হরিণ হত্যার অভিযোগ ওঠে সলমনের বিরুদ্ধে। তারপর থেকেই  বিষ্ণোই গ্যায়ের নিশানায় ভাইজান। একাধিকবার অভিনেতাকে খুনের হুমকি দিয়ে শিরোনামে উঠে আসে কুখ্যাত গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোই। গতবছর  থেকে প্রাণনাশের হুমকির পরিমাণ আরও বেড়েছে।

আরও পড়ুন: মুখ্যমন্ত্রীর আহ্বানে সাড়া, চালু হচ্ছে কলকাতা-লন্ডন সরাসরি উড়ান পরিষেবা

মাসখানেক আগে ‘গ্যালাক্সি’ অ্যাপার্টমেন্টের বাইরে গুলি চালানোর পাশাপাশি বিদেশে সলমনের বন্ধু-গায়কের বাড়িতে হামলা চালায় বিষ্ণোই গ্যাং।  তার পর গতবছর অক্টোবর মাসে সলমন ঘনিষ্ঠ বাবা সিদ্দিকি খুন হন! যার জেরে ওয়াই  প্লাস ক্যাটাগরি দেওয়া হয় বলি অভিনেতাকে। দুবাই থেকে আসে ২ কোটি টাকার বুলেট প্রুফ গাড়ি। নিজের বাংলোর গোটা বারান্দা মুড়ে ফেলেন বুলেট প্রুফ কাচে।

এবার সিকন্দর সিনেমার প্রচারে এসে অপকট ভাইজান। তিনি জানান, “ভগবান, আল্লা সবাই ওপরে রয়েছেন। ভাগ্যে যা বয়স লেখা রয়েছে, ততদিনই বাঁচব। তবে কখনও কখনও এত লোকজনকে সঙ্গে নিয়ে চলতে হয়, সেটাই সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়।”

প্রসঙ্গত বিষ্ণোই গ্রুপের হুমকির জন্য ভাইজানের চলাফেরা গণ্ডির মধ্যে বেঁধে গেছে। সে প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “সাংবাদিকদের দেখলে বিন্দুমাত্র বিচলিত হই না। বরং ওঁরা আশেপাশে না থাকলেই কেমন যেন মনে হয়। আমার স্টাইলে ব্যাঘাত ঘটছে। এখন জীবনটা শুধুই বাড়ি আর শুটিংয়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ হয়ে গিয়েছে। বাড়ি থেকে শুটিং আবার শুটিং থেকে বাড়ি। এই চলছে।”

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

প্রাণনাশের হুমকি নিয়ে মুখ খুললেন ভাইজান, ভাগ্যে যা লেখা আছে তাই হবে

আপডেট : ২৭ মার্চ ২০২৫, বৃহস্পতিবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক:  গতবছর লরেন্স বিষ্ণোই গ্যাং সলমন খানের বাড়িতে হামলা চালায়। তারপর থেকে লাগাতার প্রাণনাশের হুমকি পাচ্ছেন ভাইজান। অভিনেতার নিরাপত্তা ব্যবস্থা আগের থেকে বহুগুণ বাড়িয়ে দেওয়া হয়। নিরাপত্তার বেষ্টনীর মধ্যেই ভাইজানকে চলাফেলা করতে হচ্ছে। সিকন্দর সিনেমার প্রচার এসে খুনের হুমকি নিয়ে প্রথমবার মুখ খুললেন সল্লুমিঞা।

১৯৯৮ সালে রাজস্থানে ‘হাম সাথ সাথ হ্যায়’ ছবির শুটিং থেকে বিতর্কের সূত্রপাত। কৃষ্ণসার হরিণ হত্যার অভিযোগ ওঠে সলমনের বিরুদ্ধে। তারপর থেকেই  বিষ্ণোই গ্যায়ের নিশানায় ভাইজান। একাধিকবার অভিনেতাকে খুনের হুমকি দিয়ে শিরোনামে উঠে আসে কুখ্যাত গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোই। গতবছর  থেকে প্রাণনাশের হুমকির পরিমাণ আরও বেড়েছে।

আরও পড়ুন: মুখ্যমন্ত্রীর আহ্বানে সাড়া, চালু হচ্ছে কলকাতা-লন্ডন সরাসরি উড়ান পরিষেবা

মাসখানেক আগে ‘গ্যালাক্সি’ অ্যাপার্টমেন্টের বাইরে গুলি চালানোর পাশাপাশি বিদেশে সলমনের বন্ধু-গায়কের বাড়িতে হামলা চালায় বিষ্ণোই গ্যাং।  তার পর গতবছর অক্টোবর মাসে সলমন ঘনিষ্ঠ বাবা সিদ্দিকি খুন হন! যার জেরে ওয়াই  প্লাস ক্যাটাগরি দেওয়া হয় বলি অভিনেতাকে। দুবাই থেকে আসে ২ কোটি টাকার বুলেট প্রুফ গাড়ি। নিজের বাংলোর গোটা বারান্দা মুড়ে ফেলেন বুলেট প্রুফ কাচে।

এবার সিকন্দর সিনেমার প্রচারে এসে অপকট ভাইজান। তিনি জানান, “ভগবান, আল্লা সবাই ওপরে রয়েছেন। ভাগ্যে যা বয়স লেখা রয়েছে, ততদিনই বাঁচব। তবে কখনও কখনও এত লোকজনকে সঙ্গে নিয়ে চলতে হয়, সেটাই সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়।”

প্রসঙ্গত বিষ্ণোই গ্রুপের হুমকির জন্য ভাইজানের চলাফেরা গণ্ডির মধ্যে বেঁধে গেছে। সে প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “সাংবাদিকদের দেখলে বিন্দুমাত্র বিচলিত হই না। বরং ওঁরা আশেপাশে না থাকলেই কেমন যেন মনে হয়। আমার স্টাইলে ব্যাঘাত ঘটছে। এখন জীবনটা শুধুই বাড়ি আর শুটিংয়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ হয়ে গিয়েছে। বাড়ি থেকে শুটিং আবার শুটিং থেকে বাড়ি। এই চলছে।”