০৩ নভেম্বর ২০২৫, সোমবার, ১৬ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পশ্চিমবঙ্গ ইমারতে শরীয়াহর পক্ষ থেকে সর্বনিম্ন ফিতরা ৭০ টাকা ধার্য

ইমামা খাতুন
  • আপডেট : ৬ মার্চ ২০২৫, বৃহস্পতিবার
  • / 185

পুবের কলম প্রতিবেদক: পশ্চিমবঙ্গ ইমারতে শরীয়াহর পক্ষ থেকে চলতি বছরে গম বা আটার মূল্যের ভিত্তিতে জনপ্রতি সর্বনিম্ন ৭০ টাকা ফিতরা ধার্য করা হয়েছে। বুধবার পশ্চিমবঙ্গের আমীরে শরীয়ত মাওলানা মনজুর আলম কাসেমী, নায়েবে আমীরে শরীয়ত মাওলানা হাজীবুদ্দীন কাসেমী, রাজ্য জমিয়তে উলামার সাধারণ সম্পাদক মুফতি আধুস সালামসহ বিশিষ্ট আলেমদের আলোচনার মাধ্যমে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

মুফতি আধুস সালাম সাহেব বলেন, রমজান মাস রহমত, বরকত, মাগফিরাত ও নাজাতের মাস। রমজানের রোজা পালন শেষে দরিদ্র মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর অন্যতম মাধ্যম হলো সাদকাতুল ফিতর। ঈদুল ফিতরের নামাজের আগেই এই দান প্রদান করা জরুরি।

তিনি আরও বলেন, ফিতরা বা সাদকাতুল ফিতর একটি নির্ধারিত সাদকা, যা ঈদের নামাজের আগে অসহায় ও দরিদ্র মানুষের মধ্যে বিতরণ করতে হয়। নবীজী (সা.) বলেছেন, ‘যারা ফিতরা আদায় করবে না, তারা যেন আমার ঈদগাহে না আসে।’ ফিতরা আদায় না করার বিষয়ে তিনি বলেন, যারা রমজানের রোজা পালন করার পর ফিতরা প্রদান করবে না, তাদের সওয়াব অসম্পূর্ণ থেকে যায়।

Tag :

প্রতিবেদক

ইমামা খাতুন

২০২২ সাল থেকে সংবাদ জগতের সঙ্গে যুক্ত। আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতাতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছে। ডিজিটাল প্লাটফর্মে রিপোর্টার হিসেবে হাতেখড়ি। ২০২২ সালের শেষান্তে পুবের কলম-এর সঙ্গে যুক্ত হয়। ইমামার ভাষ্যে, The First Law of Journalism: to confirm existing prejudice, rather than contradict it.

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

পশ্চিমবঙ্গ ইমারতে শরীয়াহর পক্ষ থেকে সর্বনিম্ন ফিতরা ৭০ টাকা ধার্য

আপডেট : ৬ মার্চ ২০২৫, বৃহস্পতিবার

পুবের কলম প্রতিবেদক: পশ্চিমবঙ্গ ইমারতে শরীয়াহর পক্ষ থেকে চলতি বছরে গম বা আটার মূল্যের ভিত্তিতে জনপ্রতি সর্বনিম্ন ৭০ টাকা ফিতরা ধার্য করা হয়েছে। বুধবার পশ্চিমবঙ্গের আমীরে শরীয়ত মাওলানা মনজুর আলম কাসেমী, নায়েবে আমীরে শরীয়ত মাওলানা হাজীবুদ্দীন কাসেমী, রাজ্য জমিয়তে উলামার সাধারণ সম্পাদক মুফতি আধুস সালামসহ বিশিষ্ট আলেমদের আলোচনার মাধ্যমে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

মুফতি আধুস সালাম সাহেব বলেন, রমজান মাস রহমত, বরকত, মাগফিরাত ও নাজাতের মাস। রমজানের রোজা পালন শেষে দরিদ্র মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর অন্যতম মাধ্যম হলো সাদকাতুল ফিতর। ঈদুল ফিতরের নামাজের আগেই এই দান প্রদান করা জরুরি।

তিনি আরও বলেন, ফিতরা বা সাদকাতুল ফিতর একটি নির্ধারিত সাদকা, যা ঈদের নামাজের আগে অসহায় ও দরিদ্র মানুষের মধ্যে বিতরণ করতে হয়। নবীজী (সা.) বলেছেন, ‘যারা ফিতরা আদায় করবে না, তারা যেন আমার ঈদগাহে না আসে।’ ফিতরা আদায় না করার বিষয়ে তিনি বলেন, যারা রমজানের রোজা পালন করার পর ফিতরা প্রদান করবে না, তাদের সওয়াব অসম্পূর্ণ থেকে যায়।