১৯ মার্চ ২০২৫, বুধবার, ৫ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বকেয়া স্কুল ফি-পরীক্ষায় বসতে বাধা, অপমানে আত্মঘাতী ছাত্রী

কিবরিয়া আনসারি
  • আপডেট : ২৩ জানুয়ারী ২০২৫, বৃহস্পতিবার
  • / 3

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: বকেয়া ছিল স্কুলের ফি। ফলে পরীক্ষায় বসতে দেওয়া হয়নি এক ছাত্রীকে। অপমান ও মানসিক চাপে আত্মহত্যা করল অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী। ঘটনাটি গুজরাটের সুরাটের। জানা গিয়েছে, স্কুলে পরীক্ষা দিতে গিয়েছিল ছাত্রী। কিন্তু ফি বকেয়া থাকায় তাকে স্কুলে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। অপমানজনক কথাবার্তা বলে তাকে তাড়িয়ে দেওয়া হয়। অপমান সহ্য না করতে পেরে সে আত্মহত্যা করেছে বলে অভিযোগ পরিবারের। ছাত্রীর বাবা রাজু খাটিক বলেন, মেয়ে পরীক্ষা দিতে গেলে তাকে ক্লাসের বাইরে দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছিল। এই ঘটনার পর সে বাড়ি এসে কাঁদতে থাকে। কারণ জানতে চাইলে মেয়ে বলে, ফি না দেওয়ার তাকে পরীক্ষা দিতে দেওয়া হয়নি।

এদিকে গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ ও জেলা শিক্ষা বিভাগ। পুলিশ জানিয়েছে, আত্মহত্যার কারণ এখনও স্পষ্ট নয়। তবে পরিবার, সহপাঠী, প্রতিবেশী এবং স্কুল ম্যানেজমেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। গোদাদারা পুলিশ স্টেশনের ইন্সপেক্টর হর্ষদ আচার্য বলেছেন, “ছাত্রীর আত্মহত্যার কারণ স্কুলের নির্যাতন ছিল এটা বলা কঠিন। আমরা তদন্ত করছি।”

Tag :

রিপোর্টার

কিবরিয়া আনসারি

Kibria obtained a master's degree in journalism from Aliah University. He has been in journalism since 2018, gaining work experience in multiple organizations. Focused and sincere about his work, Kibria is currently employed at the desk of Purber Kalom.

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

বকেয়া স্কুল ফি-পরীক্ষায় বসতে বাধা, অপমানে আত্মঘাতী ছাত্রী

আপডেট : ২৩ জানুয়ারী ২০২৫, বৃহস্পতিবার

পুবের কলম, ওয়েবডেস্ক: বকেয়া ছিল স্কুলের ফি। ফলে পরীক্ষায় বসতে দেওয়া হয়নি এক ছাত্রীকে। অপমান ও মানসিক চাপে আত্মহত্যা করল অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী। ঘটনাটি গুজরাটের সুরাটের। জানা গিয়েছে, স্কুলে পরীক্ষা দিতে গিয়েছিল ছাত্রী। কিন্তু ফি বকেয়া থাকায় তাকে স্কুলে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। অপমানজনক কথাবার্তা বলে তাকে তাড়িয়ে দেওয়া হয়। অপমান সহ্য না করতে পেরে সে আত্মহত্যা করেছে বলে অভিযোগ পরিবারের। ছাত্রীর বাবা রাজু খাটিক বলেন, মেয়ে পরীক্ষা দিতে গেলে তাকে ক্লাসের বাইরে দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছিল। এই ঘটনার পর সে বাড়ি এসে কাঁদতে থাকে। কারণ জানতে চাইলে মেয়ে বলে, ফি না দেওয়ার তাকে পরীক্ষা দিতে দেওয়া হয়নি।

এদিকে গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ ও জেলা শিক্ষা বিভাগ। পুলিশ জানিয়েছে, আত্মহত্যার কারণ এখনও স্পষ্ট নয়। তবে পরিবার, সহপাঠী, প্রতিবেশী এবং স্কুল ম্যানেজমেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। গোদাদারা পুলিশ স্টেশনের ইন্সপেক্টর হর্ষদ আচার্য বলেছেন, “ছাত্রীর আত্মহত্যার কারণ স্কুলের নির্যাতন ছিল এটা বলা কঠিন। আমরা তদন্ত করছি।”