২৫ মার্চ ২০২৫, মঙ্গলবার, ১০ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নারী দিবসে সমাজকর্মী ছায়া দে ঘোষকে অনন্যা সম্মান প্রদান

সুস্মিতা
  • আপডেট : ৮ মার্চ ২০২৫, শনিবার
  • / 14

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক: আন্তর্জাতিক নারী দিবসে মুর্শিদাবাদের স্থানীয় টিভি চ্যানেল সবসময়ের পক্ষ থেকে স্বাধীনতা সংগ্রামী অশ্বিনী কুমার দে এর কন্যা অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকা মধুপুর ইন্দু সমিতির মত স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা ও সম্পাদিকা, ছায়া দে ঘোষকে অনন্যা সম্মান বহরমপুরে প্রদান করলেন ইতিহাসবেত্তা বিশিষ্ট চিন্তাবিদ রেজাউল করিমের যোগ্য উত্তরসূরী বহু গ্রন্থের রচয়িতা খাজিম আহমেদ। বাংলা ভাষার অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি জয় গোস্বামী প্রতিক্রিয়ায় বললেন, যারা কাজ করেন তারা কোন স্বীকৃতির আশা করেননা। ছায়া দে ঘোষ এইরকম একজন ব্যক্তিত্ব যিনি সারা জীবন ধরে শুধু ব্যক্তি বা পরিবার নয় শিক্ষাব্রতী হিসেবে সমাজের কল্যাণে অবতীর্ণ হয়ে চলেছেন। ৮০ বছর বয়সের তিনি নারী কল্যাণের ভাবনায় প্রতিদিন স্বপ্ন দেখেন। তিনি প্রণাম জানান। খাজিম আহমেদ ছোটবেলা থেকে চেনা ছায়া দে ঘোষ প্রসঙ্গে সার্বিকভাবে উচ্চকিত প্রশংসা করেন। স্মৃতির স্মরণি বেয়ে ফিরে যান কয়েক দশক আগে। স্মরণ করেন তার মাস্টারমশাই চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুণ্ঠন কান্ডে শহীদ সূর্যসেনের অনুগামী অশ্বিনী কুমার দে এর কথা। ১৯৭১ সালে দক্ষিণা রঞ্জন বসুর নির্দেশে তিনি যুগান্তর পত্রিকায় লিখেছিলেন সে কথা। পাশাপাশি ছায়া দেবীর মাতৃ পরিচয়, ভাওয়াল পরিবারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট, সেকথাও মনে করিয়ে দেন তিনি। অত্যন্ত স্বাধীনচেতা মর্যাদা সম্পন্ন একজন সম্প্রীতির সমন্বয়ক যে তিনি সে কথাও বলেন খাজিম আহমেদ। উইমেন এমপাওয়ারমেন্ট এর ওপর ছায়া দে ঘোষের কাজকে কুর্নিশ জানান আন্তর্জাতিক নারী দিবসে এই কৃতি বাঙালি।

Copyright © Puber Kalom All rights reserved.| Developed by eTech Builder

নারী দিবসে সমাজকর্মী ছায়া দে ঘোষকে অনন্যা সম্মান প্রদান

আপডেট : ৮ মার্চ ২০২৫, শনিবার

পুবের কলম ওয়েবডেস্ক: আন্তর্জাতিক নারী দিবসে মুর্শিদাবাদের স্থানীয় টিভি চ্যানেল সবসময়ের পক্ষ থেকে স্বাধীনতা সংগ্রামী অশ্বিনী কুমার দে এর কন্যা অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকা মধুপুর ইন্দু সমিতির মত স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা ও সম্পাদিকা, ছায়া দে ঘোষকে অনন্যা সম্মান বহরমপুরে প্রদান করলেন ইতিহাসবেত্তা বিশিষ্ট চিন্তাবিদ রেজাউল করিমের যোগ্য উত্তরসূরী বহু গ্রন্থের রচয়িতা খাজিম আহমেদ। বাংলা ভাষার অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি জয় গোস্বামী প্রতিক্রিয়ায় বললেন, যারা কাজ করেন তারা কোন স্বীকৃতির আশা করেননা। ছায়া দে ঘোষ এইরকম একজন ব্যক্তিত্ব যিনি সারা জীবন ধরে শুধু ব্যক্তি বা পরিবার নয় শিক্ষাব্রতী হিসেবে সমাজের কল্যাণে অবতীর্ণ হয়ে চলেছেন। ৮০ বছর বয়সের তিনি নারী কল্যাণের ভাবনায় প্রতিদিন স্বপ্ন দেখেন। তিনি প্রণাম জানান। খাজিম আহমেদ ছোটবেলা থেকে চেনা ছায়া দে ঘোষ প্রসঙ্গে সার্বিকভাবে উচ্চকিত প্রশংসা করেন। স্মৃতির স্মরণি বেয়ে ফিরে যান কয়েক দশক আগে। স্মরণ করেন তার মাস্টারমশাই চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুণ্ঠন কান্ডে শহীদ সূর্যসেনের অনুগামী অশ্বিনী কুমার দে এর কথা। ১৯৭১ সালে দক্ষিণা রঞ্জন বসুর নির্দেশে তিনি যুগান্তর পত্রিকায় লিখেছিলেন সে কথা। পাশাপাশি ছায়া দেবীর মাতৃ পরিচয়, ভাওয়াল পরিবারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট, সেকথাও মনে করিয়ে দেন তিনি। অত্যন্ত স্বাধীনচেতা মর্যাদা সম্পন্ন একজন সম্প্রীতির সমন্বয়ক যে তিনি সে কথাও বলেন খাজিম আহমেদ। উইমেন এমপাওয়ারমেন্ট এর ওপর ছায়া দে ঘোষের কাজকে কুর্নিশ জানান আন্তর্জাতিক নারী দিবসে এই কৃতি বাঙালি।